গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখার উপায়

গ্রীষ্মকাল মানে অসহ্য গরম আর বিরক্তিকর ঘামাচি আর এই বছরে যা গরম পড়েছে তা বলার বাইরে। ভাইরে ভাই বাইরে যেতে হলে , এখন ছাতা নিয়ে যেতে হয় আমি মনে হয় বর্ষাকালে হয়তো এতো ছাতা ব্যবহার করি নাই যতটা গ্রীষ্মকালে করলাম। গ্রীষ্মকালের প্রথম দিকে আমরা তেমন একটা গরম অনুভব করি নাই কিন্তু জ্যৈষ্ঠ মাসের সাথে সাথে সূর্যমামা যে ক্ষ্যাপা ক্ষেপেছে অবস্থা পুরাই নাজেহাল। এই বছরের গরম ৩৭ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পার করে ৩৯ থকে ৪০ ডিগ্রি পর্যন্ত গেছে।


আমার মতে এত তাপের মধ্যে বাইরে না যাওয়াই ভালো ঘরে বসে রেস্ট করাটাই বেটার অপশন। এখন আপনার হয়তো ভাবছেন ঘরেও তো খুব গরম এটাই তো কথা ঘর আবার কিভাবে ঠান্ডা রাখবো আসলে উপায় জানা থাকলে অনেক কিছুই করা সম্ভব। কি ভাবছেন কিভাবে রাখব ? আমি আছি তো আজকে আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে আপনারা আপনাদের ঘরকে ঘরকে রাখবেন ঠান্ডা। তো চলুন ঘর কে করে ফেলা যাক ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল ;

অতিরিক্ত গরমে মানুষের শরীরে যা হয় 

বুঝতেই পারছেন কি লেভেলের গরম পড়ছে এবার জানিনা ভাই বৃষ্টি কবে হবে শুনলাম এরকমই চলবে বেশ কয়েকদিন আরো। এরকম যদি চলতেই থাকে তাহলে হার্ট দুর্বল ব্যক্তিরা খুব তাড়াতাড়ি মারা পড়বে। এই অসহ্য গরমে অনেকেরই হিট স্ট্রোক হচ্ছে যার কারণে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক বয়স্ক মানুষ। এ ছাড়া শিশুদের জন্য এটা বেশ ক্ষতিকর।

গরমের সময় আমরা অনেকেই নাজেহাল হয়ে পড়ি কোন কাজে মন বসে না এমনকি কোথাও যেতেও ইচ্ছা করে না। এত অসহ্য গরমে কারী বা বাইরে যেতে ইচ্ছা করবে বলুন। যাইহোক এমন কিছু উপায় রয়েছে যা যদি আপনি জানতে পারেন তাহলে ঘরকেও রাখতে পারবেন ঠান্ডা এবং গরমের দিনেও ঘরে থেকে একটু হলেও শান্তি পাবেন।

গরমের দিন ঘর  গরম  থাকে কেন ?

তবে একটা বিষয় জানা খুবই জরুরী ঘরকে ঠান্ডা করতে হলে প্রথমে জানতে হবে যে , ঘর গরম কেন হয় ? কারণ সমস্যা না জানলে আমরা সমাধান কেমনে করবো বলুন। তো সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়াও আপনাদের ঘরে যেসব বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি রয়েছে সেগুলো খরচ বাচানোর জন্য হলেও আপনাদের এই উপায় গুলো জেনে রাখা উচিত।

এই বছরের গরম দেখে একটা কথা আমি বুঝে গেছি গরমে ধরন অবশ্যই বদলে গেছে। মানে কি জানেন গরম কালের অনেক উন্নতি হয়েছে আর এই উন্নতি হওয়ার কারণে আমাদের জীবনের একদম বারোটা বেজে যাচ্ছে। কারণ আগের যুগে দেখা যেতো প্রায় যেসব বাড়িতে ফ্যানের বাতাসেই ঘর একদম ঠান্ডা হয়ে থাকত আজ সেই ঘরেই এসি না লাগালে হচ্ছে না।

এজন্য এসির দাম বেড়ে গেছে এখন বুঝতে পারছি। যাই হোক আমরা এত বিলাসিতার দিকে না যাই অল্প খরচে কিভাবে সমস্যার সমাধান করা যায় সেই দিকটা দেখি একটু নিচের দিকে দেখুন আমি আপনাদের এমন কিছু উপায় বলবো যার মাধ্যমে আপনারা নিজেদের ঘরকে ঠান্ডা রাখতে পারবেন।

ঘরকে গরম থেকে রক্ষা করার উপায় ?

প্রথমেই দেখতে হবে যে আপনার ঘরের তাপমাত্রা কেন বাড়ছে এর সহায় উত্তর হল বাইরে থেকে আসা তাপ সহজেই আপনার ঘরের ভেতর ঢুকতে পারছে এখন আপনারা বুঝতেই পারছেন ঠান্ডা মাথায় যদি ঘরে প্রবেশ করত তাহলে অবশ্যই ঘর গরম হয়ে যেত না তার মানে বাইরের অতিরিক্ত তাপ আপনার ঘরে ঢোকার কারণে আপনার ঘর আরো অসহ্য গরম হয়ে যাচ্ছে।

এরকম অবস্থায় যদি আপনি আপনার ঘরকে পাপ মুক্ত করতে চান তাহলে যে জায়গা থেকে আসছে অথচ অবশ্যই দরজা ভাই জানালা দিয়েই তাপ আসছে তাছাড়া তো আর আসার কোন জায়গা নেই তাই আপনি চাইলে আপনার জানালার কাছে ফ্যান উল্টো করে রেখে দিন মানে ফ্যানের মুখটা বাইরের দিকে করে ফ্যান অন করে রেখে দিন এতে করে আপনার ঘরের ভেতরের তাপ ফ্যানের বাতাসের মধ্য দিয়ে বাইরে বের হয়ে যাবে হয়ে আর ঘর হয়ে যাবে একদম ঠান্ডা ঘরকে ঠান্ডা রাখার জন্য এটা সবথেকে সহজ উপায়

ঘরকে ঠান্ডা করার জন্য ফ্যানের অবস্থান ?

ফ্যানের অবস্থান জানার জন্য প্রথমে আপনার জেনে নিতে হবে আপনার জানালাটি কোথায় এরপর জানালার ঠিক মাছ বরাবর ফ্যানটি বাইরের দিকে মুখ করে রেখে দিন ব্যাস হয়ে গেল এতে করে ভেতরের গরম বাতাস বাইরে চলে যাবে আর ঘরকে ঠান্ডা হতে সাহায্য করবে কারণ বাইরে থেকে আসা গরম বাতাস যখন ঘরে প্রবেশ করে তখন ঘর অটোমেটিকলি গরম হয়ে যায়।


যার কারণে ঘরের ভেতরে থাকা খুবই মুশকিল হয়ে পড়ে কিন্তু এই প্রক্রিয়াটি যদি আপনারা ব্যবহার করেন তাহলে আপনাদের ঘরের ভেতরে থাকা খুবই সহজ হয়ে পড়বে আর বাইরে গরম তেমন একটা আপনার অনুভব করবেন না আশা করি উপায়টি আপনাদের পছন্দ হবে তাহলে আর দেরি কিসের এখনই একটা ঝড় ফ্যান কিনে ফেলুন আর লাগিয়ে দিন জানালে আরো মাঝ বরাবর উল্টো করে

এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার সেরা উপায়

গ্রীষ্মকালে এবার যে গরমটা পড়েছে না এই গরমে যদি বাইরে বের হওয়া যায় তাহলে মুখটা পুরা পাতিলের মতো কালো হয়ে যায়। কি আর করবো দুঃখে দুঃখে বাইরে যখন যাই তখন ছাতা নিয়ে বের হই আমার মত আপনারও মনে হয় হেরে বের হলে ছাতা নিয়ে বের হন তাই না ? গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য শুধু ফ্যানের হাওয়া যথেষ্ট নয়।

কারণ ফ্যান থেকে যে হাওয়া আমাদের গায়ে লাগছে সেটা অত্যন্ত গরম সেখানে শুধু ফ্যানের হাওয়ায় স্বস্তি পাওয়া মুশকিল হয়ে উঠছে। আজ আমরা আপনাদেরকে এমন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতির কথা বলব যা বাড়ির ভেতরের পরিবেশকে একদম ঠান্ডা করতে সহায়তা করবে। জেনে নিন সেই উপায়গুলি ;-

ন্যাচারাল ভেন্টিলেশন ;- আপনার বাড়ির যে অংশটি দিয়ে সবচেয়ে বেশি বাতাস চলাচল হয়, আপনি সেই পাশের জানালাগুলো খোলা রাখতে পারেন , তাহলে সূর্য ডুবে যাওয়ার পরে আপনার ঘর বাতাসে পরিপূর্ণ হবে।

জানালা খোলা রাখুন ;- দিনের বেলা জানালা খোলা রাখবেন না , সূর্য ডুবে যাওয়ার পরে খুলবেন। কারণ গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গরম বাতাস বইতে থাকে তাই , চেষ্টা করবেন দুপুরের সূর্যের প্রখর তাপ ঘরে না আসতে দিতে। তবে সূর্যাস্তের পরে যখন তাপমাত্রা কিছুটা কমে যায় এবং ঠান্ডা হাওয়া দেওয়া শুরু করে তখন জানালা-দরজা খুলে দিন, যাতে বাতাস ঘরের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। ঠান্ডা বাতাসে ঘরের গুমোট হাওয়া তাড়ান।

সাদা রঙের চাদর ব্যবহার করুন ;- গ্রীষ্মকালে যদি আপনি আপনার বাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে চান তাহলে এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। সাদা বা হালকা রংয়ের সুতির কাপড় বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করে দেখবেন এতে করে গরম অনেকটাই কম লাগবে। বিছানার চাদর মোটা হলে ঘাম বেশি হয়ে থাকে যার কারনে আপনার চুলকানিজনিত সমস্যার সম্মুখিন হওয়া লাগতে পারে। সাদা ও হালকা রঙের উপাদান তাপ শোষণ করে না, বরং তাপ কে আরও তাড়িয়ে দেয়।

ঘরের চারপাশে গাছপালা লাগান ;- বাড়িকে যদি ঠান্ডা রাখতে চান তাহলে অবশ্যই বাড়ির আশেপাশেস গাছপালা লাগাতে পারেন।যেসব গাছ ছায়া দিতে পারে এমন গাছ পূর্ব-পশ্চিম অনুযায়ী লাগাতে পারেন , এতে করে আপনার বাড়ি থাকবে ঠাণ্ডা ও বাতাসে ভরা বলুন এর থেকে আরামদায়ক আর কিছু কি হতে পারে। ঘরের চারপাশে ঘাসজাতীয় গাছ যদি থাকে তাহলে তো আর কোন কথাই নেই ঘর এমনি ঠান্ডা হয়ে যাবে।

ঘরেই এয়ার কন্ডিশনার তৈরি করার উপায় 

প্রথমে এক বাটি আইস বা বরফ নিয়ে তা ফ্যানের সামনে বা নীচে রেখে দিন, তারপর ফ্যান চালিয়ে রেখে দিন। কিছুক্ষণ পর যখন বরফগুলো গলতে শুরু করবে, তখন দেখবেন বাতাস ওই ঠান্ডা পানি শোষণ করবে এবং চারিদিকে ঠাণ্ডা বাতাস ছড়িয়ে দিবে। ফলে, বরফের জন্য ফ্যানের হাওয়া ঠান্ডা হবে এবং সারা ঘরে ঠান্ডা বাতাস ছড়াবে।

এই গরমে বাইরের সূর্যের অতিরিক্ত তাপ এবং গরমের সাথে কোনোভাবে মানিয়ে নিলেও ঘরে এসে সবাই চায় একটু শান্তি পেতে বা শান্তি মতো রিলাক্স করতে। কিন্তু মাঝে মাঝে দেখা যায় সেই ঘরে এসেও শান্তি নেই গরমে। এমন ভ্যাপসা গরমে ফ্যান চালালেও কোন কাজ হয় না। ফ্যানের বাতাস আরও গরম তাই ফ্যানের বাতাস যদি ঠাণ্ডা ও আরামদায়ক করতে চান তাহলে এই উপায়টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

তবে এই গরম থেকে বাঁচতে এসি-ই কিন্তু একমাত্র ভরসা নয়। এসি ছাড়াও প্রাকৃতিকভাবেই গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখা সম্ভব। আর সে সম্পর্কে আপনাদের জানাতেই আজকের এই লেখা। জেনে নিন কিছু টিপস যাতে গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখা যায়।

গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখতে টিপস

ফ্যানের বাতাস ঠাণ্ডা করার উপায় ;- আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভেবে থাকেন যে ফ্যান থেকে যদি এসির মত বাতাস আসতো মানে গরমের সময় ঠান্ডা বাতাস পছন্দ তো হবেই হবে বলুন। আর তাছাড়া যদি আপনারা  অল্প খরচে এসির সুবিধা নিতে চান তাহলে আপনাকে একটা কাজ করতে হবে। সেটা হলো ; প্রথমে আপনি একটি গামলা নিবেন এবং তাতে বেশ কিছু রাখবেন অল্প করে পানি ঢেলে দিন এবার সেই বরফ মেশানো পানির গামলাটি আপনার বাসায় যদি টেবিল ফ্যান থেকে থাকে তাহলে সে টেবিল ফ্যানের সামনে রেখে দিন।.

এতে করে ফ্যানের বাতাস গামলাতে থাকা ঠান্ডা পানি শোষণ করে আপনাকে দেবে ঠান্ডা বাতাস। দেখুন অল্প খরচে বানানো হয়ে গেল ফ্যানের এসিি। এই পদ্ধতিটি আপনারা অবশ্যই ব্যবহার করে দেখতে পারেন মজাও পাবেন আবার সাথে ঠাণ্ডা বাতাসও পাবেন। দেখুন আপনাদের জন্য কত উপায় বলে দি আমি পারলে আমার পোস্টগুলো একটু শেয়ার করে দিয়েন না মানে যদিও এগুলো আপনাদের একান্ত ব্যক্তিগত ইচ্ছা আর কি !

অতিরিক্ত গরমে করণীয়

বেশিরভাগ সময়ে আমাদের বাড়িঘর অনেক গরম হয়ে থাকার একটাই কারণ হলো আমরা অনেক সময় বিনা প্রয়োজনে অনেক ইলেকট্রনিক জিনিস অন করে রাখি যেমন দেখা যায় যে ইলেকট্রনিক বাল্ব টেলিভিশন কম্পিউটার যা অন করে রাখলে আমাদের ঘরের ভেতরে তাপমাত্রা আরো বেড়ে যায়। একটা গরম এই আপনাদের কাছে একটাই কথা বলব যে , ইলেকট্রনিক জিনিসগুলোর প্রয়োজন হবে না সেগুলো অবশ্যই বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করবেন। আর যদি একান্তই আপনার বেশি সময় বাসায় থাকতে হয় আর দেখা যাচ্ছে , যেগুলো ব্যবহার করতেই হবে সেগুলো তখন ব্যবহার করবেন যখন গরমের পরিমাণ একটু কম থাকে। আশা করি যা বলেছি বুঝতে পেরেছেন।


অনেক সময় দেখা যায় যে , আমরা বিনা কারণে ঘরে জানালা দরজা খুলে রাখি যার কারণে বাইরে থেকে সূর্যমামা ভালো মতো আমাদের ঘরের ভেতরে টাপ ঢেলে দিতে পারে। আর ঘর হয়ে যায় একদম হিটার যদি আপনি চান আপনার ঘর ঠান্ডা থাকুক তাহলে আপনি আর একটি কাজ করতে পারেন বাজারে হিট প্রটেক্টিং জানালার ফিল্ম পাওয়া যায়। যেগুলো কিনে আপনি আপনাদের জানালাতে ব্যবহার করতে পারেন। শুনেছি এই হিটেনটিং ব্যবহার করলে ৬০% তাপ কমে যায় এবং ঘর ঠান্ডা থাকে।

এছাড়াও আপনারা আর একটা কাজ করতে পারেন আপনাদের বাড়ির বাইরের দেয়ালে সাধারণ করাতে পারেন এতে করে আপনাদের বাড়ির দেওয়াল তাপ শোষণ করবে না এবং বাড়ি ঠান্ডা থাকে কি বুঝলেন যান এখনই তাহলে বাড়ি রঙ করে ফেলুন।

স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশ হওয়ার কারণে ঘরের আবহাওয়া আরও বেশি গরম হয়ে যায় আপনারা যদি চান আপনাদের ঘর সত্যি ঠান্ডা থাকুক তাহলে অবশ্যই কাপড় চোপড় ধোয়ার যে কাজগুলো রয়েছে সেগুলো হয় সকালবেলা না হলে বিকেলবেলা করার চেষ্টা করবেন।  কারণ এগুলো বাড়ির পরিবেশ আদ্র ও আরো স্যাতসাতে করে তোলে। যার কারণে বাড়ি হয়ে যায় আরো গরম ও ঘুমসে।

লেখকের মন্তব্য ;-

গরমের পরিমাণ দিন দিন যে বাড়ছে তাতে ফ্যানের বাতাসে কোন কাজে লাগছে না বরং ফ্যানের বাতাস এখন গরম লাগছে যা এক ধরনের অসহ্য অনুভূতি তি এই অবস্থায় সবাই চাইবে যে তাদের ঘরের তাপমাত্রা যেন কমে ঠান্ডা হয় তাই আমি এমন কিছু নিয়ম বললাম যেগুলো অনুসরণ করলে আপনাদের ঘর হবে ঠান্ডা ও আরামদায়ক আশা করছি আমার টিপস গুলো আপনাদের কাজে লাগবে তাহলে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি।

সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আকাশ সিটির নীতিমালা দেখে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url